অথর্ববেদ ১/২৮/৪ - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

11 December, 2025

অথর্ববেদ ১/২৮/৪

অথর্ববেদ ১/২৮/৪
(যুদ্ধপ্রকরণম্) যুদ্ধের প্রকরণ

পুত্রমত্তুয়াতুধানীঃ স্বসারমুত নপ্ত্যম্। 

অধামিতো বিকেশ্যো৩ বিঘ্নতাং য়াতধান্যো৩ বি তৃহ্যন্তামরায়্যঃ।। [অথর্ববেদ ১.২৮.৪]


(যাতুধানীঃ) রাক্ষসী স্ত্রী (পুত্র মত্তু) যেন নিজের পুত্রকেই খায়১/বিনাশ করে (স্বসারম্) নিজের বোনকে (উত) এবং (নপ্ত্যম) নাতনীকে ভক্ষণ করে। (অধ) এবং (বিকেশ্যঃ) অবিন্যস্ত/মুক্তকেশী হয়ে, (মিথঃ) পরস্পর (বিঘ্নতাম্) বিশেষ রূপে হনন করে/করুক, (যাতুধান্যঃ) রাক্ষসী স্ত্রী (অরায্যঃ) একে অপরকে কিছু না দিয়ে পরস্পর শত্রুরূপ হোক/হয়ে যাক। (বিতৃহ্যন্তাম্) পরস্পরের কার্যে বিঘ্ন উৎপন্ন করুক। বিশ্বনাথ বিদ্যালঙ্কারকৃত পদার্থভাষ্য॥

টিপ্পণীঃ [বিকেশ্যঃ দ্বারা রাক্ষসীর/পীড়াদায়ক স্ত্রী-এর উন্মত্ততাকে সূচিত করা হয়েছে। দেখো মন্ত্র (৩) এ "মূরম" পদ। এই রাক্ষসীদের পুত্র, নাতী এবং বোনও থাকে। অতএব এর মানুষই। মনুষ্যজাতির ভিন্ন-ভিন্ন বর্গের। অরায়্যঃ অ + রা [দানে]+ যুক্ (অষ্টা ৭।৩।৩৩)।] [১. সূক্তের অর্থ সায়ণকৃত অর্থের উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। ব্রহ্মা হলো চতুর্বেদবিদ্ বিদ্বান্। যথা "ব্রহ্মা ত্বো বদতি জাতবিদ্যাম্" (ঋ০ ১০।৭১।১১) এবং "ব্রহ্মৈকো জাতে জাতে বিদ্যাং বদতি। ব্রহ্মা সর্ববিদ্যঃ সর্ব বেদিতুমর্হতি। ব্রহ্মা পরিবৃঢ়ঃ শ্রুততঃ" (নিরুক্ত ১।৩।৮)।] বিশ্বনাথ বিদ্যালঙ্কার

ক্ষেমকরণ ত্রিবেদীকৃত পদার্থভাষ্যঃ-

(যাতুধানীঃ=০-নীঃ) দুঃখদায়িনী, [শত্রুসেনা] (পুত্রম্) [নিজের] পুত্রকে, (স্বসারম্) উত্তমরূপে কর্ম পূর্ণকারী/সম্পন্নকারী বোনকে (উত) এবং (নপ্ত্যম্=নপ্ত্রীম্) পৌত্রী বা দৌহিত্রীকে (অত্তু) খেয়ে ফেলুক অর্থাৎ বিনষ্ট করুক। (অধ) এবং (বিকেশ্যঃ) অবিন্যস্ত কেশযুক্ত/মুক্তকেশী সেই সব [সেনাগণ] (মিথঃ) নিজেদের মধ্যে (বিঘ্নতাম্) বিনাশ হবে/হোক এবং (অরায়্যঃ) দান অর্থাৎ কর প্রদান করে না এমন/অদানশীল (যাতুধান্যঃ) দুঃখদায়ী/দুঃখদায়ক [শত্রুপ্রজাগণ] (বিতৃহ্যন্তাম্) বিবিধ প্রকারের দুঃখ পাবে/প্রাপ্ত হোক ॥-ক্ষেমকরণ ত্রিবেদী

ভাবার্থঃ চতুর সেনাপতি রাজা নিজের বুদ্ধিবল দ্বারা দুষ্ট শত্রুসেনা মধ্যে এমন আলোড়ন সৃষ্টি করবেন যে, তারা সবাই ভীত হয়ে নিজেদের মধ্যে পরস্পরকে আক্রমণ করে একে অপরকে বিনাশ করে/করবে/করুক। এবং যে প্রজাগণ হঠকারী ও দুরাগ্রহী হয়ে কর আদি না দেবে, তাদের শাস্তি দিয়ে রাজা নিজের বশবর্তী/নিয়ন্ত্রণে করবেন/করুক ॥৪॥ তিনটি সংহিতাতে (যাতুধানীঃ) সবিসর্গ পাঠ লেখপ্রমাদ দেখা যায়। সায়ণভাষ্যে (যাতুধানী) বিসর্গরহিত ব্যাখ্যাত হয়েছে, তা (অত্তু) ক্রিয়ার সম্বন্ধে ঠিক আছে॥ ক্ষেমকরণ ত্রিবেদী

নীচে আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্ঠিকজীকৃত পদার্থ সহঃ ভাবার্থ দেওয়া হলঃ-

এই মন্ত্রের দেবতা চাতন এবং ছন্দ পত্যা অনুযায়ী, এর দ্যৈবত এবং ছন্দ প্রভাবের কারণে বিভিন্ন ভেদন-ছেদন কাজ যথাযথভাবে বিস্তৃত এবং পরিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হতে শুরু করে।

আধিদৈবিক ব্যাখ্যা:
(যাতুধানীঃ) এখানে “যাতুধানী” পদটির অর্থ এমন বজ্ররশ্মি যা চলাচলের সময় কণাগুলোকে আটকায় এবং সেগুলোকে যজন ক্রিয়ার জন্য প্রেরণা দেয়। সেই বজ্ররশ্মি (পুত্রম্, অত্তু) নিকটবর্তী বিভিন্ন প্রাণরশ্মি শোষণ করতে শুরু করে। এখানে লট্ লকার ব্যবহার করা হয়েছে ছন্দ অনুযায়ী। এই রশ্মি উৎপন্নকারী ঋষি রশ্মি বজ্ররশ্মিকে প্রাণরশ্মি শোষণে অনুপ্রাণিত করে। (উৎ, স্বসারম্) এই বজ্ররশ্মি ফোটন বা কণার মধ্যে বিদ্যমান শক্তিশালী রশ্মি এবং (নপ্ত্যম্) সেই ক্ষুদ্র রশ্মি শোষণ করে যা বিভিন্ন অসুর রশ্মি দ্বারা বিচলিত হয় না। (অধা, বিকেশ্যঃ, মিথঃ) এখানে ‘অধঃ’ এর পরিবর্তে ‘অধা’ পদটি ছন্দের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। পরবর্তীতে, এই বজ্ররশ্মি বিভিন্নভাবে ছড়ানো রশ্মিগুলোর মধ্যে (বিঘ্নতাম্) একে অপরকে বিশেষভাবে ধ্বংস বা নিষ্ক্রিয় করে। (যাতুধান্যঃ) এই বজ্ররশ্মিগুলো (আরায়্যঃ) একে অপরকে কোনো শক্তি প্রদান করে না, বরং প্রতিটি নিজের শক্তি এবং নিকটবর্তী প্রাণ-রশ্মি থেকে শক্তি গ্রহণ করে তার কাজ সম্পন্ন করে। (বিতৃহ্যন্তাম্) কাজ শেষ হওয়ার পর এই বজ্ররশ্মিগুলো একে অপরের উপর আঘাত করে ধ্বংস হয়ে যায়।

ভাবার্থ:
বিভিন্ন বজ্ররশ্মি যেখানে কণার সংমিশ্রণে বাধা সৃষ্টিকারী পদার্থকে ধ্বংস করে, সেখানে সংযোজ্য কণাগুলিকে আকৃষ্ট করে তাদের মিলিত হওয়ায় সাহায্যও করে। এই বজ্ররশ্মিগুলো আকাশে বিস্তৃত বায়ু উপাদানে (বর্তমান ভাষায় ভ্যাকুয়াম এনার্জি) বিদ্যমান কিছু প্রাণ রশ্মি শোষণ করে এবং শক্তি সমৃদ্ধ করে। এছাড়াও, তারা বিভিন্ন কণা এবং ফোটনের মধ্যে বিদ্যমান শক্তিও শোষণ করে, যা তাদের শক্তি আরও বৃদ্ধি পায়। এর ফলে তারা সংযোজ্য কণার মধ্যে বিদ্যমান বাধা শক্তি (বর্তমান ভাষায় এটি ডার্ক এনার্জিও বলা যেতে পারে) ধ্বংস করে এবং কণাগুলিকে একত্রিত হতে সাহায্য করে। এই বজ্ররশ্মিগুলো একে অপরকে শক্তি প্রদান করে না। সংযোগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার বা বাধা পদার্থ ধ্বংস হওয়ার পর এই বজ্ররশ্মিগুলো নিজেই অস্তিত্ব হারায় এবং বাতাসে মিলিত হয়ে যায়। এভাবে তাদের সমস্ত শক্তি সংযোগ এবং ভেদন কাজেই ব্যবহার হয়।

আধিভৌতিক ভাষ্যঃ-
যুদ্ধ কে সময় ধর্মাত্মা রাজা অধর্মী শত্রু সেনা পর এই মোহিনী অর্থাৎ ভ্রামক অস্ত্র কা প্রহার करे, যাহা (যাতুধানী:) রাক্ষসী বৃত্তি কী বাহ শত্রু সেনা (পুত্রম্, অত্তু) আপনে হী বীরন কে নষ্ট করনা প্রারম্ভ কর দে। (স্বসারম্, উত্ত, নপ্ত্যম্) এবং বাহ সেনা আপনে অগ্রণী পংক্তি, যা প্রতেক আক্রমণ কে সময় অঙ্গুলি কে সমান সবসে অগ্রণী হয়ে প্রথম প্রহার করে, কে ও নষ্ট করনা আরম্ভ কর দে। ইসকের সাথে হি বাহ আপনে য়োদ্ধাদের, যা যুদ্ধ কে সময় সদা অবিচল ডটে রেহতে হ্যায়, কে ও নষ্ট কর দে। (অধা, বিকেশ্যঃ, মিথঃ, যাতুধান্যঃ, বিভ্নাতম্) [অধা = অধঃ = ন ধাওতিতিউর্ধ্বগতিঃ প্রতিষিদ্ধা (নিরু.৩.১১) কেশী = কেশীদং জ্যোতিরুচ্যতে (নিরু.১২.২৬)] ভে আগে ন বাড়তি হুই সেনাগুলো সেই মোহিনী অস্ত্র, যা অন্ধকার উৎপন্ন করনার সাথে সাথে শত্রু কে ভ্রান্ত কর্তা হ্যায়, কে মোহনধকার সে গ্রস্ত হো করে পরস্পর এক-দোসরে হী নাশ করনে লাগ যায়। (আরায়্যঃ, বিতৃহ্যন্তাম্) ভে শত্রু সেনাগুলো বা তাহাদের টুকড়িয়া পরস্পর এক-দোসরে কে সহযোগ না করনে হুয়ে এক-দোসরে কে হী পীড়া দেনে লাগ, ওয়ার করনা চাহিয়ে।

(ভাবার্থ): যখন দুষ্ট শত্রু সেনা প্রবল হয়ে প্রতারণা দিয়ে যুদ্ধ করছে, তখন বিচক্ষণ এবং ধর্মপরায়ণ কমান্ডারকে কৌশলগত যুদ্ধ করতে হবে। তাকে এমন মোহনীয় অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে যা অন্ধকারকে প্রকাশ করে, যাতে শত্রু সেনার সাহসী যোদ্ধারা বিভ্রান্ত হয়ে একে অপরকে ধ্বংস করা শুরু করে। তারা নিজেদের অগ্রগামী সৈন্য ও যোদ্ধাদের, যারা যুদ্ধের সময় স্থিরভাবে লড়তে সক্ষম, শত্রু মনে করে ধ্বংস করা শুরু করবে। সেই অস্ত্রের প্রভাবে শত্রু সেনার বিভিন্ন ইউনিট, বিভ্রান্ত হয়ে, একে অপরের সাথে লড়াই শুরু করে এবং পুরো সেনা, ঐক্যবদ্ধ থাকার পরিবর্তে, পরস্পরের সংঘর্ষে নিজেই ধ্বংস হয়ে যায়। এইভাবে দুর্বল সেনাও শক্তিশালী সেনাকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়।

আধ্যাত্মিক ভাষ্যঃ (যাতুধানী:) মনুষ্য কী দুষ্ট বৃত্তীয়াঁ (পুত্রম্, অত্তু) উস্কে প্রাণ-বল কে নষ্ট কর দেন্তে হ্যায় অর্থাৎ পাপ বৃত্তীয়াঁ মনুষ্য কে বল কে ক্ষীণ কর দেন্তে হ্যায়। (স্বসারম্, উত্ত, নপ্ত্যম্) ভে পাপবৃত্তীয়াঁ সেই ব্যক্তির জ্ঞান-প্রকাশ মধে প্রবেশ করে বা যোগ মর্গ মধে অবিচল রেহনেছে এমন চিন্তাধারাকে ও খাই দেন্তে হ্যায় অর্থাৎ এমন চিন্তাশীল সাধকদের মন কে একাগ্র করাতে বাধা সৃষ্টি করে। (অধা, বিকেশ্যঃ, মিথঃ, বিভ্নাতম্) ইসকের অনন্তর বিশেষরূপে প্রকাশিত হিতকারিণী বৃত্তীয়াঁ পরস্পর এক-দোসরে কে প্রাপ্তি হয় ও অসুর বৃত্তীয়াঁ কে নষ্ট করে দেন্তে হ্যায়। (যাতুধান্যঃ, আরায়্যঃ, বিতৃহ্যন্তাম্) এইভাবে সেই সদ্ বৃত্তীয়াঁ এর কারণে দুষ্ট বৃত্তীয়াঁ মনুষ্য কে দুঃখ না দিয়ে নিজেই নষ্ট হয়ে যায়।

(ভাবার্থ): মানুষের মনে যে খারাপ বা দুষ্ট চিন্তাধারা উদিত হয়, তা মানুষের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক শক্তি, পাশাপাশি জ্ঞান ও মননশক্তি ক্ষয় করে। অন্যদিকে, শুভ বা সদ্ বৃত্তীগুলি একে অপরকে সমর্থন করে অসুর বা দুষ্ট বৃত্তীগুলিকে ধ্বংস করে দেয়। এইভাবে, এই সদ্ বৃত্তীর কারণে দুষ্ট চিন্তাধারা মানুষকে কষ্ট দিতে পারে না এবং নিজেই ধ্বংস হয়ে যায়।

যখন দুটি বা একাধিক কণার মধ্যে যোগ বা সংযুক্তি ঘটে, তখন সেই প্রক্রিয়ায় শুধু বাধা-নাশই নয়—বরং নতুন গঠনকে স্থিতিশীল রাখার কাজটাও সূক্ষ্ম শক্তি প্রবাহের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। যেসব কণা একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়, তাদের চারপাশে প্রথমে একটি সূক্ষ্ম শক্তি-ক্ষেত্র তৈরি হয়। এই শক্তি-ক্ষেত্রটাই পরবর্তীতে নতুন যৌগ বা গঠনের টিকে থাকার ভিত্তি তৈরি করে।

এই পর্যায়ে Vajra Raśmi আর সরাসরি ভূমিকা নেয় না, কারণ তারা তো নিজের কাজ শেষ করেই Vāyu Tattva-তে বিলীন হয়ে যায়। কিন্তু তাদের দ্বারা তৈরি করা “পরিষ্কার শক্তিপথ” (energy pathway) কিছুক্ষণ পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। ওই পথ দিয়েই কণাগুলো নিজের স্বাভাবিক প্রাকৃতিক টান (natural affinity) অনুসারে আরো দৃঢ়ভাবে একত্রিত হয়।

এদিকে চারদিকে ভরাট থাকা Prāṇa RaśmiVāyu Tattva–র সূক্ষ্ম স্রোত মিলিত কণাগুলোর অনুকূলে প্রবাহিত হয়ে নতুন গঠনের স্থায়িত্ব বাড়ায়। এই সময় কণাগুলোর নিজস্ব কম্পনও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে ওঠে—মানে তাদের ভিন্ন ভিন্ন কম্পনের অমিল কমে, মিল বাড়ে। এটাই “পূর্ণ সংযুক্তি” সম্পন্ন হওয়ার লক্ষণ। সবশেষে nouvelles কাঠামো বা সংযুক্ত কণাগুলো নিজেদের একটি নতুন শক্তি-সাম্য (energy equilibrium) অর্জন করে। এই অবস্থায় আর বাইরে থেকে কোন শক্তির প্রয়োজন পড়ে না। ভেতরের স্বাভাবিক গুণই তাদের ধরে রাখে।

এই পুরো প্রক্রিয়াটি সূক্ষ্ম স্তরে এত দ্রুত ঘটে যে স্থুলভাবে বুঝে ওঠা যায় না, কিন্তু এর পিছনে কাজ করছে প্রাকৃতিক শক্তিসমূহের অত্যন্ত সমন্বিত প্রবাহ—Vajra Raśmi, Prāṇa Raśmi এবং Vāyu Tattva-র সুষম মিথস্ক্রিয়া।

নোট— এই ভাষ্যের তুলনা অন্য পণ্ডিতদের দ্বারা করা ভাষ্যগুলির সঙ্গে করে অবশ্যই দেখুন।

কবিতা/উপসংহার:
সুনে বেদো মধে বহতি হ্যায়, এক অমৃত কী ধারা,
যাহা পিয়েছে সেই অমৃত, সে জীবনে সমাধান পেয়েছে।
ওহি তো হ্যায় মহাজ্ঞানি, সব তারাই মেহরবানি,
এখনও ছেড়ে না দাও নাদানি, সুনে বেদ কী অমৃত বাণী।।
এ জীবন তো একদিন চলে যাবে,
ফিরে আর কখনো আসবে না…

ভাষ্যকার— আচার্য অগ্নিব্রত
প্রধান, বৈদিক এবং আধুনিক ভৌতবিদ্যা গবেষণা প্রতিষ্ঠান
(শ্রী বৈদিক স্বস্তি পন্থা নিয়াস দ্বারা পরিচালিত)

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

ক্রিসমাস এক ধরণের বোকামি!

নিশ্চয়ই এক ধরণের বোকামি! ১৬৩৩ সালে ইংরেজ আইনজীবী উইলিয়াম প্রাইন একটি বই প্রকাশ করেছিলেন যা ক্রিসমাসকে সমালোচনা করেছিল। রাজা চার্লস প্রথম ত...

Post Top Ad

ধন্যবাদ