যজুর্বেদ ২৫/৭ - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

20 May, 2022

যজুর্বেদ ২৫/৭

 ঋষিঃ-প্রজাপতিঃঃ।দেবতাঃ-পূষানয়ঃ। ছন্দঃ-নিচৃদষ্টিঃ। স্বরঃ-মধ্যমঃ।।

पू॒षणं॑ वनि॒ष्ठुना॑न्धा॒हीन्त्स्स्थू॑लगु॒दया॑ स॒र्पान् गुदा॑भिर्वि॒ह्रुत॑ऽआ॒न्त्रैर॒पो व॒स्तिना॒ वृष॑णमा॒ण्डाभ्यां॒ वाजि॑न॒ꣳ शेपे॑न प्र॒जा रेत॑सा॒ चाषा॑न् पि॒त्तेन॑ प्रद॒रान् पा॒युना॑ कू॒श्माञ्छ॑कपि॒ण्डैः ॥

পূ॒ষণং॑ বনি॒ষ্ঠুনা॑ন্ধা॒হীন্ৎস্থূ॑লগু॒দয়া॑ স॒র্পান্ গুদা॑ভির্বি॒হ্রুত॑ऽআ॒ন্ত্রৈর॒পো ব॒স্তিনা॒ বৃষ॑ণমা॒ণ্ডাভ্যাং॒ বাজি॑ন॒ꣳ শেপে॑ন প্র॒জাᳬরেত॑সা॒ চাষা॑ন্ পি॒ত্তেন॑ প্রদ॒রান্ পা॒য়ুনা॑ কূ॒শ্মাঞ্ছ॑কপি॒ণ্ডৈঃ ॥যজুর্বেদ-২৫/৭

[অধিভৌতিক/বৈজ্ঞানিক ভাষ্য]
পদার্থ-হে মনুষ্য!(বনিষ্ঠুনা) যাচনা অর্থাৎ গ্রহণ করিবার ইচ্ছা তথা নষ্ট করিবার প্রবৃত্তি,[ "য়াচৃ বধকর্মা' নিঘ০ ২/১৯] এই উভয় প্রকারের কর্ম দ্বারা ( পূষনম্) পুষ্টি কারণের ক্রিয়া সম্যক প্রকার হইয়া থাকে। চিন্তনীয় হয় যে,সরীর এবং ব্রহ্মণ্ড উভয়ে সংযোগ বা বিয়োযোগের কিংবা সৃজন বা বিনাশ উভয় প্রকারের প্রবৃত্তির সঙ্গে-সঙ্গে চলিতে থাকে। ইহাতে একটার অভাবে সৃষ্টি প্রক্রিয়া সমাপ্ত হইয়া যায়। এখানে মহর্ষি দয়ানন্দেরর 'য়চনেন'পদ দ্বারা উভয় অর্থ গ্রহণ না করে, তাঁহার 'বনিষ্ঠুনা' পদ 'বনু য়াচনে' তথা 'বনু সংভক্তৌ' এই উভয় ধাতু দ্বারা ব্যুৎপন্ন মান্য করা উচিত। তখনও সেই উভয় অর্থ এখানে প্রযুক্ত হইবে। ( স্থূলগদয়া) স্থূল গোপানাঙ্গ বা পিছনের ভাগ দ্বারা (অন্ধাহীন্) অন্ধ সর্প নিজের ক্রিয়া করিতে সমর্থ হইয়া থাকে। আমরা মনুষ্য একে-অন্যের ও নিজের ব্যবহার দ্বারা জানিয়া থাকি যে, সর্প অন্ধ হইয়া থাকে, ইহার পিছনের ভাগ মুখের সমান মোটা হইয়া থাকে। সেখানে গোপানাঙ্গও থাকে। সেই স্থূল পোপানাঙ্গ দ্বারাই সর্প ডিম প্রদান করে। এই কারণে গোপানাঙ্গ স্থূল হইয়া থাকে। 

Brahminy Blind Snake
[ Brahminy Blind Snake ] কেবল নারীই হইয়া থাকে। ইহাদের মধ্যে পুরুষ দেখা যায় না। এই কারণ স্বয়ংই কোনও পুরুষের সংযোগ ব্যতীত গোপানাঙ্গ দ্বারা ডিম প্রদান করে। এই কারণ বলিয়াছেন যে,স্থূল গোপানাঙ্গ দ্বারা সর্প নিজের কর্ম করিতে সমর্থ হয়। ( গুদাভিঃ) গোপানাঙ্গ বা পিছনের ভাগ দ্বারা ( বিহ্নুতঃ) বিশেষ রূপে আঁকা-বাঁকা গতিশীল সর্প নিজের গোপানাঙ্গাদি ক্রিয়াকে সম্যক রূপে করিতে সমর্থ হইয়া থাকে। আয়ুর্বিজ্ঞানী ইহার বিশেষ বিচার করিতে থাকে যে,বহুমূত্র বা মূত্রকৃচ্ছু রোগে শরীরে বিদ্যমান জল নিজের কর্মকে সম্যক রূপে করিতে কিভাবে অসমর্থ হইয়া থাকে? ( সর্পান্) অন্য প্রকারের সর্প ( আন্ত্রৈঃ) উদরস্থ নাড়ী [ 'অমতি জানাতি প্রাপ্নোতি য়েন তত্ অন্ত্রম' উ০ ৪/১৬৪ ] অর্থাৎ সর্প শরীরে আবির্ভূত থাক-থাকের দ্বারাই গতি করিতে কিংবা উহার শরীরের প্রাপ্ত হাজারও মাংসপেশী রূপী নাড়ীর দ্বারাই তাঁহারা নিজের সমস্থ কর্ম করিতে সমর্থ হইয়া থাকে। (অপঃ) কোনও প্রাণীর শরীরে এক মহত্ত্বপূর্ণ এবং সব চাইতে বড় তত্ত্ব জল,( বস্তিনা) নাভির নিম্নভাগে স্থিত অঙ্গ,বিশেষ করিয়া মূত্র ত্যাগ করিবার দ্বারাই শরীরে সম্যক ক্রিয়া করিতে পারে।

Hoop Snake
আয়ুর্বিজ্ঞানী ইহার বিশেষ বিচার করিতে থাকে যে,বহুমূত্র বা মূত্রকৃচ্ছু রোগে শরীরে বিদ্যমান জল নিজের কর্মকে সম্যক রূপে করিতে কিভাবে অসমর্থ হইয়া থাকে? ( বৃষনম্) পুরুষ প্রাণীর অণ্ডকোষ ( আণ্ডাভ্যাম্) নিজের অবয়ব রূপ অণ্ডকে সম্যক ক্রিয়াশীল বা বলবান থাকিবার পরই শক্র নির্মাণাদি কর্মের সম্যক প্রকারে করিতে সমর্থ হইয়া থাকে। তাঁহাতে দোষ উপস্থিত হইবার পর সম্পূর্ণ অণ্ডকোষের কার্য বন্ধ হইয়া যায়। ( বাজিনম্) অশ্ব,গাধাদি বলবান পশু ( শেপেন) নিজের লিঙ্গের দ্বারা বিশেষ বল বা গতি দ্বারা যুক্ত হইয়া থাকে। অশ্বকে যদি নপুংসক করিতে চায়,তাঁহা হইলে অশ্বের বল বা গতি উভয়ই হীন হইয়া যায়। ইহার ক্রিয়াশীলতাতে অক্রিয়াশীল উপস্থিত হইয়া থাকে। এই অঙ্গ তাঁহার বল-পৌরুষের মূখ্য আধার বা সাধন হয়। ইহার কারণ এই অঙ্গের চর্চা হইয়াছে। 
( প্রজাম্) বিভিন্ন প্রাণীদিগের সন্তান ( রেতসা) নিজের পিতা বা মাতার রেতঃ অর্থাৎ শুক্র বা রজর সমর্থ হইবার পরই সামর্থ্যবতি হইয়া থাকে। শুক্র বা রজর সংযোগ ব্যতীত প্রজার উৎপন্ন হওয়াই অসম্ভব ও তাঁহারা নির্বল হওয়াতে সন্তানও নির্বল হইয়া থাকে। ( চাষান্) বিভিন্ন খাদ্য পাদার্থ ( পিত্তেন) আহার নালীতে প্রাপ্তশীল পিত্ত আদি বিভিন্ন পাচক রসের দ্বারাই নিজের প্রভাব সম্যক রূপে পোক্ত হইয়া থাকে। ইহার তাৎপর্য এই হয় যে,এই পাচক রসের অভাবে খাদ্য পদার্থ না কেবল শরীরে পোষণ দিয়ে থাকে, পরস্তু তাঁহা প্রাণীকে রোগীও করিয়া থাকে। ( প্রাদরান্) শরীরের ভীতর বিশেষ করিয়া উদরে বিদ্যমান বিভিন্ন অবয়ব ( পায়ুনা) গুদাইন্দ্রিয়ের সম্যক কার্যশীল থাকিবার পরই নিজ-নিজের কর্য সম্যক রূপে করিতে সক্ষম হইয়া থাকে। যখন মনুষ্য বা অন্য কোনও প্রাণীকে কোষ্ঠবদ্ধতা,অতিসার কিংবা অর্শ-ভগন্দর যেরূপ কোনও রোগ হইয়া যায়,তখন সেই মনুষ্যের পাচনতন্ত্রকে অন্য অবয়ব যথা পাকস্থলী গৃহণী উভয় প্রকারে আসে,পিত্তাশয়ক,পীড়াদায়ক,পাকস্থলী বা অগ্নাশয়াদি অঙ্গও প্রভাবিত হইয়া থাকে অর্থাৎ তাঁহাও সম্যক রূপে নিজ-নিজের কার্য করিতে পারে না। ( কূশ্মান্) মস্তিস্ক এবং ইহাতে সঞ্চালিত সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের শক্তির সম্যক যথার্থ ক্রিয়ার দ্বারাই সম্যক-রূপে কার্য করিতে পাবে।।
এই মন্ত্রে এই অধ্যায়ের প্রথম মন্ত্র দ্বারা ( স্বাহা) পদের অনুবৃত্তি জানা উচিত। ইহা হইতে সম্যক ক্রিয়া করিবার ভাব গ্রহণ করা।
সরলার্থ-হে মনুষ্য! যাচনা অর্থাৎ গ্রহণ করিবার ইচ্ছা তথা নষ্ট করিবার প্রবৃত্তি,[ "য়াচৃ বধকর্মা' নিঘ০ ২/১৯] এই উভয় প্রকারের কর্ম দ্বারা পুষ্টি কারণের ক্রিয়া সম্যক প্রকার হইয়া থাকে। চিন্তনীয় হয় যে,সরীর এবং ব্রহ্মণ্ড উভয়ে সংযোগ বা বিয়োগ কিংবা সৃজন বা বিনাশ উভয় প্রকারের প্রবৃত্তির সঙ্গে-সঙ্গে চলিতে থাকে। ইহাতে একটার অভাবে সৃষ্টি প্রক্রিয়া সমাপ্ত হইয়া যায়। এখানে মহর্ষি দয়ানন্দেরর 'য়চনেন'পদ দ্বারা উভয় অর্থ গ্রহণ না করে,তাঁহার 'বনিষ্ঠুনা' পদ 'বনু য়াচনে' তথা 'বনু সংভক্তৌ' এই উভয় ধাতু দ্বারা ব্যুৎপন্ন মান্য করা উচিত। তখনও সেই উভয় অর্থ এখানে প্রযুক্ত হইবে। স্থূল গোপানাঙ্গ বা পিছনের ভাগ দ্বারা অন্ধ সর্প নিজের ক্রিয়া করিতে সমর্থ হইয়া থাকে। আমরা মনুষ্য একে-অন্যের ও নিজের ব্যবহার দ্বারা জানিয়া থাকি যে,সর্প অন্ধ হইয়া থাকে, ইহার পিছনের ভাগ মুখের সমান মোটা হইয়া থাকে। সেখানে গোপানাঙ্গও থাকে। সেই স্থূল পোপানাঙ্গ দ্বারাই সর্প ডিম প্রদান করে।
 এই কারণে গোপানাঙ্গ স্থূল হইয়া থাকে। [ Brahminy Blind Snake ] কেবল নারীই হইয়া থাকে। ইহাদের মধ্যে পুরুষ দেখা যায় না। এই কারণ স্বয়ংই কোনও পুরুষের সংযোগ ব্যতীত গোপানাঙ্গ দ্বারা ডিম প্রদান করে। এই কারণ বলিয়াছেন যে,স্থূল গোপানাঙ্গ দ্বারা সর্প নিজের কর্ম করিতে সমর্থ হয়। গোপানাঙ্গ বা পিছনের ভাগ দ্বারা বিশেষ রূপে আঁকা-বাঁকা গতিশীল সর্প নিজের গোপানাঙ্গাদি ক্রিয়াকে সম্যক রূপে করিতে সমর্থ হইয়া থাকে। আয়ুর্বিজ্ঞানী ইহার বিশেষ বিচার করিতে থাকে যে,বহুমূত্র বা মূত্রকৃচ্ছু রোগে শরীরে বিদ্যমান জল নিজের কর্মকে সম্যক রূপে করিতে কিভাবে অসমর্থ হইয়া থাকে? অন্য প্রকারের সর্প উদরস্থ নাড়ী [ 'অমতি জানাতি প্রাপ্নোতি য়েন তত্ অন্ত্রম' উ০ ৪/১৬৪ ] অর্থাৎ সর্প শরীরে আবির্ভূত থাক-থাকের দ্বারাই গতি করিতে কিংবা উহার শরীরের প্রাপ্ত হাজারও মাংসপেশী রূপী নাড়ীর দ্বারাই তাঁহারা নিজের সমস্থ কর্ম করিতে সমর্থ হইয়া থাকে।
 কোনও প্রাণীর শরীরে এক মহত্ত্বপূর্ণ এবং সব চাইতে বড় তত্ত্ব জল, নাভির নিম্নভাগে স্থিত অঙ্গ,বিশেষ করিয়া মূত্র ত্যাগ করিবার দ্বারাই শরীরে সম্যক ক্রিয়া করিতে পারে। আয়ুর্বিজ্ঞানী ইহার বিশেষ বিচার করিতে থাকে যে,বহুমূত্র বা মূত্রকৃচ্ছু রোগে শরীরে বিদ্যমান জল নিজের কর্মকে সম্যক রূপে করিতে কিভাবে অসমর্থ হইয়া থাকে? পুরুষ প্রাণীর অণ্ডকোষ নিজের অবয়ব রূপ অণ্ডকে সম্যক ক্রিয়াশীল বা বলবান থাকিবার পরই শক্র নির্মাণাদি কর্মের সম্যক প্রকারে করিতে সমর্থ হইয়া থাকে। তাঁহাতে দোষ উপস্থিত হইবার পর সম্পূর্ণ অণ্ডকোষের কার্য বন্ধ হইয়া যায়। অশ্ব,গাধাদি বলবান পশু নিজের লিঙ্গের দ্বারা বিশেষ বল বা গতি দ্বারা যুক্ত হইয়া থাকে। অশ্বকে যদি নপুংসক করিতে চায়,তাঁহা হইলে অশ্বের বল বা গতি উভয়ই হীন হইয়া যায়। ইহার ক্রিয়াশীলতাতে অক্রিয়াশীল উপস্থিত হইয়া থাকে। এই অঙ্গ তাঁহার বল-পৌরুষের মূখ্য আধার বা সাধন হয়। ইহার কারণ এই অঙ্গের চর্চা হইয়াছে। বিভিন্ন প্রাণীদিগের সন্তান নিজের পিতা বা মাতার রেতঃ অর্থাৎ শুক্র বা রজর সমর্থ হইবার পরই সামর্থ্যবতি হইয়া থাকে। শুক্র বা রজর সংযোগ ব্যতীত প্রজার উৎপন্ন হওয়াই অসম্ভব ও তাঁহারা নির্বল হওয়াতে সন্তানও নির্বল হইয়া থাকে। বিভিন্ন খাদ্য পাদার্থ আহার নালীতে প্রাপ্তশীল পিত্ত আদি বিভিন্ন পাচক রসের দ্বারাই নিজের প্রভাব সম্যক রূপে পোক্ত হইয়া থাকে। ইহার তাৎপর্য এই হয় যে,এই পাচক রসের অভাবে খাদ্য পদার্থ না কেবল শরীরে পোষণ দিয়ে থাকে, পরস্তু তাঁহা প্রাণীকে রোগীও করিয়া থাকে। শরীরের ভীতর বিশেষ করিয়া উদরে বিদ্যমান বিভিন্ন অবয়ব গুদাইন্দ্রিয়ের সম্যক কার্যশীল থাকিবার পরই নিজ-নিজের কর্য সম্যক রূপে করিতে সক্ষম হইয়া থাকে। যখন মনুষ্য বা অন্য কোনও প্রাণীকে কোষ্ঠবদ্ধতা,অতিসার কিংবা অর্শ-ভগন্দর যেরূপ কোনও রোগ হইয়া যায়,তখন সেই মনুষ্যের পাচনতন্ত্রকে অন্য অবয়ব যথা পাকস্থলী গৃহণী উভয় প্রকারে আসে,পিত্তাশয়ক,পীড়াদায়ক,পাকস্থলী বা অগ্নাশয়াদি অঙ্গও প্রভাবিত হইয়া থাকে অর্থাৎ তাঁহাও সম্যক রূপে নিজ-নিজের কার্য করিতে পারে না। মস্তিস্ক এবং ইহাতে সঞ্চালিত সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের শক্তির সম্যক যথার্থ ক্রিয়ার দ্বারাই সম্যক-রূপে কার্য করিতে পাবে।।
ভাবার্থ-হে মনুষ্য!সৃষ্টিতে সংযোগ-বিয়োযোগের গুণের দ্বারা বিভিন্ন ক্রিয়া বা পদার্থের রক্ষা পালন,অন্ধ সর্পের পিছন বা গোপানাঙ্গ বাগ দ্বারা ডিম প্রদান বা ইহার সংযোগ দ্বারা শাকল সর্প বিচরণে সমস্ত সর্পেরর মাংসপেশীর দ্বারা হওয়া কর্ম, শরীরে মূত্র বিসর্জনের সম্যক ক্রিয়ার দ্বারা শরীরে জলের সম্যক কার্যশীল থাকে,অণ্ডকোষ অবয়বভূত অণ্ড সুস্থ্য হইবার পরই অণ্ডকোষ সমর্থ হয়,পৌরূষ শক্তি সম্পন্ন অশ্বাদির বলবান প্রাণীর বলবান থাকা শুক্র বা রজর শুদ্ধতা বা স্বাস্থ দ্কারাই সুস্থ্য প্রজার উৎপন্ন হওয়া পিত্ত আদির পাচক রসের ভোজনের পরিপাক মলাদি বিসর্জনের সম্যক ক্রিয়া দ্বারা শরীরাঙ্গের সুস্থ্য থাকা এবং মস্তিস্কগত স্নায়ুর সুস্থ্য বা সবল থাকিবার পরই শরীরে অন্য অঙ্গের সম্যক নিয়ন্ত্রণ বা সঞ্চালক আদি কর্ম হইয়া থাকে,এরূপ তোমরা জানিবে।। -( ভাষ্য-আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্ঠিকজী)

No comments:

Post a Comment

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

ঋগ্বেদ ৭/৪/৭

  পরিষদ্যম্ হ্যরণস্য রেক্ণো নিত্যস্য রায়ঃ পতয়ঃ স্যাম। ন শেষো অগ্নে অন‍্যজাতম্ অস্ত্যচেতনস্য মা পথম্ বিদুক্ষঃ॥ ঋগ্বেদ ভাষ্য (স্বামী দयानন্দ...

Post Top Ad

ধন্যবাদ