ঋষিঃ-বসিষ্টঃ। দেবতা-বরুণঃ। ছন্দঃ-নিচৃত্রিষ্টুপ্। স্বরঃ-ধৈবতঃ।
আ য়দ্রুহাব বরুণশ্চ নাবম্ প্র য়ত্সমুদ্রমীরয়াব মধ্যম্।
অধি য়দপাম্ স্নুভিশ্চরাব প্র প্রেঙখ ঈঙখয়াবহৈ শুভে কম্।।ঋগ্বেদ-৭/৮৮/৩
পদ০ আ। য়ত্। রুহাব। বরুণঃ। চ। নাবম্। প্র। য়ত্। সমুদ্রম্। ঈরয়াব। মধ্যম্। অধি।য়ত্। অপাম্। স্নুऽভিঃ। চরাব। প্র। প্রऽঈঙখে। ঈঙখয়াবহৈ। শুভে। কম্।।।
পদার্থ-( য়ত্) যখন আমরা ( বরুণঃ,চ) পরমাত্মার (নাবম্) ইচ্ছার উপর ( আ,রুহাব) আরোহন করি এবং ( য়ত্) যখন ( সমুদ্রম্) কর্মের অধিষ্ঠাতা পরমাত্মার ( মধ্যম্) স্বরূপের ( ঈরয়াব) অবগাহন করি এবং ( য়ত্) যখন ( অপাম্) কর্মের ( স্নুভিঃ) প্রেরক পরমাত্মার ( প্রেঙখে) ইচ্ছাতে ( চরাব) বিচরণ করি,তারপর ( প্র) আকর্ষন দ্বারা ( শুভে) সেই মঙ্গল বাসনাতে ( কম্) ব্রহ্মানন্দের ( ঈঙখয়াবহৈ) অনুভব করি।।
অর্থ- এই মন্ত্রে কর্মযোগের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে যে, মানুষ যখন তার বাসনাকে ঈশ্বরের কাছে বশীভূত করে বা নিঃস্বার্থ কর্ম করে তার ফল কামনা করে না, তখন যে ব্যক্তি ঈশ্বরের চেতনায় চলাফেরা করে সে এক ধরনের অতুলনীয় আনন্দেরর অনুভব করে। ( ভাষ্য-স্বামী আর্যমুনি পরিব্রাজক)
No comments:
Post a Comment
ধন্যবাদ