ইসলামে বৈবাহিক ধর্ষণের বৈধতা - ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম্মতত্ত্ব

ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান, ধর্ম গ্রন্থ কি , হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়, ইসলাম খ্রীষ্ট মত বিষয়ে তত্ত্ব ও সনাতন ধর্ম নিয়ে আলোচনা

धर्म मानव मात्र का एक है, मानवों के धर्म अलग अलग नहीं होते-Theology

সাম্প্রতিক প্রবন্ধ

Post Top Ad

স্বাগতম

20 July, 2017

ইসলামে বৈবাহিক ধর্ষণের বৈধতা

ভূমিকা

বাঙলাদেশের অধিকাংশ নারী বা পুরুষের ‘ বৈবাহিক ধর্ষণ ‘ সম্পর্কে কোন ধারনা নেই। কিন্তু বৈবাহিক সম্পর্কের মধ্যে ধর্ষণকে জাতিসংঘ ভয়াবহ ধরনের পারিবারিক সহিংসতা বলে মনে করে। এটা এক ধরনের যৌন উৎপীড়নও বটে। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন সমাজে এটা ‘ধর্ষণ’ হিসেবেই পরিচিত। কিন্তু এখনো অনেক দেশেই এটাকে অপরাধ হিসেবে বিবেচনাই করা হয়না, অথবা হলেও ‘সহ্য করে নেয়ার’ প্রবনতা দেখা যায়।

বৈবাহিক ধর্ষণ কি?

সহজ কথায়, স্বামী বা স্ত্রীর অসম্মতিতে তার সাথে সঙ্গীর জোরপূর্বক যৌন সম্পর্ক স্থাপনকেই বৈবাহিক ধর্ষণ বলে। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ নারী বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার হলেও বেশিরভাগ নারীই জানেনা যে এটা একধরনের যৌন নির্যাতন। যা খুবই দু:খজনক। এমনকি ইসলামেও স্বামী কর্তৃক স্ত্রী ধর্ষণকে পরোক্ষভাবে সমর্থন দেওয়া হয়েছে।

ইসলামে বৈবাহিক ধর্ষণ

এ বিষয়ে কয়েকটি সহীহ হাদীস:

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ১৭। বিবাহ (كتاب النكاح)
হাদিস নম্বরঃ ৩৪৩৩
২০. স্বামীর বিছানা পরিহার করা স্ত্রীর জন্য নিষিদ্ধ
৩৪৩৩-(১২২/…) আবূ বাকর ইবনু শায়বাহ, আবূ কুরায়ব, আবূ সাঈদ আল আশাজ্জ ও যুহায়র ইবনু হারব (রহিমাহুমুল্লাহ) ….. আবূ হুরায়রাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ স্বামী যখন স্ত্রীকে বিছানায় আহবান করে এবং সে না আসায় তার স্বামী তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে রাত্রি যাপন করে, সে স্ত্রীর প্রতি ফেরেশতাগণ ভোর হওয়া পর্যন্ত লা’নাত করতে থাকে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৪০৬, ইসলামীক সেন্টার ৩৪০৫)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ১৭। বিবাহ (كتاب النكاح)
হাদিস নম্বরঃ ৩৪৩২
২০. স্বামীর বিছানা পরিহার করা স্ত্রীর জন্য নিষিদ্ধ
৩৪৩২-(১২১/…) ইবনু আবূ উমার (রহঃ) ….. আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কসম সে সত্তার যার হাতে আমার জীবন। কোন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে যখন বিছানায় আহ্বান করে, কিন্তু সে তা অস্বীকার করে, নিঃসন্দেহে যে পর্যন্ত সে তার স্ত্রীর প্রতি সন্তুষ্টি না হয়, ততক্ষণ আসমানবাসী তার প্রতি অসন্তুষ্ট থাকে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৪০৫, ইসলামীক সেন্টার ৩৪০৪)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

গ্রন্থঃ মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
অধ্যায়ঃ পর্ব-১৩ঃ বিবাহ (كتاب النكاح)
হাদিস নাম্বার: 3257
৩২৫৭-[২০] ত্বলক্ব ইবনু ‘আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো স্বামী নিজ প্রয়োজনে স্বীয় স্ত্রীকে ডাকলে, সে যেন তৎক্ষণাৎ তার ডাকে সাড়া দেয়, যদিও সে চুলার পাশে (গৃহকর্মীর কাজে) ব্যস্ত থাকে। (তিরমিযী)[1]
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

হাদীসগুলো থেকে এটা পরিষ্কার যে কোন অবস্থাতেই স্ত্রী তার স্বামীর বিছানা পরিহার করতে পারবেনা। বিছানা পরিহার করলে সে সারা রাত ফেরেশতাদের দ্বারা অভিশপ্ত হতে থাকবে। দৈব অভিশাপের ভয় দেখিয়ে স্ত্রীকে তার স্বামীর শয্যা গ্রহন করতে বাধ্য করা হয়। আবার কোরানে অবাধ্য স্ত্রীকে প্রহারের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

4:34
الرِّجَالُ قَوّٰمُونَ عَلَى النِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ اللَّهُ بَعْضَهُمْ عَلٰى بَعْضٍ وَبِمَآ أَنفَقُوا مِنْ أَمْوٰلِهِمْ ۚ فَالصّٰلِحٰتُ قٰنِتٰتٌ حٰفِظٰتٌ لِّلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللَّهُ ۚ وَالّٰتِى تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِى الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ ۖ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلَا تَبْغُوا عَلَيْهِنَّ سَبِيلًا ۗ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا
Bengali – Mujibur Rahman
পুরুষেরা নারীদের উপর তত্ত্বাবধানকারী ও ভরণপোষণকারী, যেহেতু আল্লাহ তাদের মধ্যে একের উপর অপরকে বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এই হেতু যে, তারা স্বীয় ধন সম্পদ হতে তাদের জন্য ব্যয় করে থাকে; সুতরাং যে সমস্ত নারী পুণ্যবতী তারা আনুগত্য করে, আল্লাহর সংরক্ষিত প্রচ্ছন্ন বিষয় সংরক্ষণ করে; যদি নারীদের অবাধ্যতার আশংকা হয় তাহলে তাদেরকে সদুপদেশ প্রদান কর, তাদেরকে শয্যা হতে পৃথক কর এবং তাদেরকে প্রহার কর; অনন্তর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয় তাহলে তাদের জন্য অন্য পন্থা অবলম্বন করনা; নিশ্চয়ই আল্লাহ সমুন্নত, মহা মহীয়ান।

হযরত আয়শা হতে বর্ণিত, তিনি (মুহাম্মদ) আমাকে বুকের ওপর আঘাত করলেন যা আমাকে ব্যথা দিল। [সহি মুসলিম, বই -৪, হাদিস -২১২৭]

স্ত্রীকে কেন প্রহার করা হলো সে বিষয়ে শেষ বিচারের দিন তাকে কোন কিছু জিজ্ঞাসা করা হবে না। [আবু দাউদ , বই নং- ১১, হাদিস -২১৪২]

গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৫৪/ বিয়ে-শাদী (كتاب النكاح)
হাদিস নম্বরঃ ৪৮২৫
২৫১৭. স্ত্রীদের প্রহার করা নিন্দনীয় কাজ এবং আল্লাহ্‌ তা’আলা বলেনঃ (প্রয়োজনে) তাদেরকে মৃদু প্রহার কর
৪৮২৫। মুহাম্মাদ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … আবদুল্লাহ‌ ইবনু যাম’আ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা কেউ নিজ স্ত্রীদেরকে গোলামের মতো প্রহার করো না। কেননা, দিনের শেষে তার সাথে তো মিলিত হবে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

উপরের আয়াত এবং হাদিস সমূহ থেকে এটা স্পষ্ট হয় যে, স্ত্রী কোনভাবেই স্বামীর শয্যা ত্যাগ করতে পারবেনা। অর্থাৎ, স্ত্রীকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও স্বামীকে সন্তুষ্ট করতে হবে। স্ত্রীর সম্মতির কোন প্রয়োজনই নেই। এছাড়াও যদি কোন কারণে স্ত্রী অবাধ্য হয় তাহলে তাকে প্রহারের অনুমতিও আছে। এবং রাতে যৌনক্রিয়া সম্পন্ন করতে যেন সমস্যা না হয় এ জন্য স্ত্রীকে মৃদু প্রহারের কথা বলা হয়েছে। যা স্পষ্টতই বৈবাহিক ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতনের মত গুরুতর অপরাধকে সমর্থন বোঝায়।

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ১৭। বিবাহ (كتاب النكاح)
হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০
২. কোন মহিলাকে দেখে কোন পুরুষের মনে যৌন কামনা জাগ্রত হলে সে যেন তার স্ত্রীর সাথে অথবা ক্রীতদাসীর সাথে গিয়ে মিলিত হয়
৩৩০০-(১০/…) সালামাহ্ ইবনু শাবীব (রহঃ) ….. জাবির (রাযিঃ) বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছিঃ তোমাদের কারো যদি কোন স্ত্রীলোক দেখে মনে কিছু উদয় হয় তখন সে যেন তার স্ত্রীর নিকট আসে এবং তার সাথে মিলিত করে। এতে তার মনে যা আছে তা দূর করে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩২৭৫, ইসলামীক সেন্টার ৩২৭৩)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ১৭। বিবাহ (كتاب النكاح)
হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮
২. কোন মহিলাকে দেখে কোন পুরুষের মনে যৌন কামনা জাগ্রত হলে সে যেন তার স্ত্রীর সাথে অথবা ক্রীতদাসীর সাথে গিয়ে মিলিত হয়
৩২৯৮-(৯/১৪০৩) আমর ইবনু আলী (রহঃ) ….. জাবির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক মহিলাকে দেখলেন। তখন তিনি তার স্ত্রী যায়নাব এর নিকট আসলেন। তিনি তখন তার একটি চামড়া পাকা করায় ব্যস্ত ছিলেন এবং রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের প্রয়োজন পূরণ করলেন। অতঃপর বের হয়ে সাহাবীগণের নিকট এসে তিনি বললেনঃ স্ত্রীলোক সামনে আসে শয়ত্বানের বেশে এবং ফিরে যায় শায়ত্বানের বেশে। অতএব তোমাদের কেউ কোন স্ত্রীলোক দেখতে পেলে সে যেন তার স্ত্রীর নিকট আসে। কারণ তা তার মনের ভেতর যা রয়েছে তা দূর করে দেয়।* (ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ৩২৭৩, ইসলামীক সেন্টার ৩২৭১)
* স্ত্রীলোকের শয়তানের আকৃতিতে আসার অর্থ হল, কৃপ্রবৃত্তিকে উস্কে দেয় ও যিনার প্রতি উৎসাহিত করে এবং যিনা তথা স্ত্রী সহবাস করার আস্বাদকে স্মরণ করে দেয় যা শায়ত্বানী প্রভাব। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

ইসলামের ইতিহাসে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মুসলিম দার্শনিক ইমাম আবু হামেদ মুহাম্মদ ইবনে মুহাম্মদ আল-গাযযালী রচিত ‘এহইয়াউ উলুমিদ্দীন’ বিগত আট শতাধিক বছর ধরে সমগ্র মুসলিম জাহানে সর্বাধিক পঠিত একটি মহাগ্রন্থ। এই গ্রন্থের ‘স্ত্রীর উপর স্বামীর হক’ অংশটি থেকে স্পষ্ট হয় স্ত্রী কোন অবস্থায় সহবাস করতে অস্বীকৃতি জানাতে পারবেনা। এখানে নির্বাচিত অংশ দেয়া হল। এই অধ্যায় পুরোটা পড়ুন এখানে।

বৈবাহিক ধর্ষণ
বৈবাহিক ধর্ষণ
বৈবাহিক ধর্ষণ

এগুলো থেকেই প্রমানিত হয়, ইসলামে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের জন্য স্ত্রীর অনুমতির কোন প্রয়োজন নেই। স্বামীর ইচ্ছাই চূড়ান্ত। স্ত্রীর ইচ্ছা বা অনিচ্ছার কোন মূল্যই নেই। যা সুস্পষ্ট ভাবেই বৈবাহিক ধর্ষণের বৈধতা দেয়। স্ত্রী যেই অবস্থায়ই থাকুক না কেন স্বামীর ইচ্ছা পূরন করতে সে বাধ্য।

বাঙলাদেশে বৈবাহিক ধর্ষণ

বাঙলাদেশের আইনেও বৈবাহিক সম্পর্কের ভেতর ধর্ষণ বিষয়টি কোন অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত নয়। একটি জরিপে দেখা গেছে বেশিরভাগ বিবাহিত নারীরাই ব্যাপারটি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা রাখেনা অথবা এ ব্যাপারে কথা বলতে আগ্রহী নয়। অনেক নারী মনে করে যৌনমিলনের সময় স্ত্রীর মতামতের কোন প্রয়োজন নেই। জীবনে এক বা একাধিকবার বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এমন নারীর সংখ্যা ৯০ ভাগের বেশি। তবে এর চেয়েও বড় কথা বৈবাহিক ধর্ষণ সম্পর্কে অধিকাংশ নারীর ধারণা নেই।

আবার একই সাথে বাল্যবিবাহের প্রকোপও বাংলাদেশে বেশি। সরকারি হিসাবেই ৪৭% মেয়ের ১৮ বছরের নিচে বিয়ে হয়। এরা এমনিতেই প্রবল স্বাস্থ্যঝুকিতে থাকে। বৈবাহিক ধর্ষণ তাতে নতুন মাত্রা যোগ করে। বাংলাদেশে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনগুলো দীর্ঘদিন যাবত বিষয়টিকে পারিবারিক সহিংসতা হিসেবে স্বীকৃতির জন্যে আন্দোলন করেছে। সোর্স: বিবিসি.কম।

এছাড়াও বেশিরভাগ পুরুষের ধারনা স্ত্রীর সাথে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের জন্য তার অনুমতির প্রয়োজন নেই। বিভিন্ন ওয়াজে, মাদ্রাসায় নারীদের প্রতি বিদ্বেষ ছড়ানোর কারনে দেশের অশিক্ষিত পুরুষ সমাজের কাছে ‘স্ত্রীর সম্মতি’ বিষয়টা গুরুত্বহীনই থেকে গেছে।

ধর্ষণের প্রচুর খবর প্রতিদিন আমাদের সামনে আসে। কিন্তু প্রতিরাতে স্বামীর কাছে ধর্ষিত হওয়ার খবরগুলো চাপাই থেকে যায়। ধর্ষণের শিকার মেয়েটি কোন উপায় না পেয়ে একসময় হয়ত বেছে নিতে পারে আত্মহত্যার পথ। তাই সরকারের উচিত অবিলম্বে নতুন আইন প্রণয়ন করা এবং নারী-পুরুষ সকলকেই আইনটি সম্পর্কে সচেতন করা। ধন্যবাদ।

1 comment:

  1. আগে ইসলাম সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর পোস্ট করবেন। কোনো কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে তা নিয়ে এভাবে মানুষের মাঝে দ্বিধা ছড়ানো কোনো শিক্ষিত মানুষের কাজ হতে পারে না।
    https://youtu.be/atWOZW4ATng
    ভিডিওটা ভালোভাবে দেখবেন। আর পরবর্তীতে আশা করি এভাবে কোনো বিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন না করে, সে বিষয়ে বিস্তারিত না জেনে সে বিষয়ে পোস্ট করে মূর্খতার পরিচয় দিবেন না।
    আর হ্যাঁ, ইসলাম কখনো কারো ওপর কোনো প্রকার অত্যাচার/ নির্যাতন / জুলুম সহ্য করে না।

    ReplyDelete

ধন্যবাদ

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

ঋগ্বেদ ১/৯০/৯

  ওম্ শং নো মিত্রঃ শং বরুণঃ শং নো ভবত্বর্যমা। শং ন ইন্দ্রো বৃহস্পতিঃ শং নো বিষ্ণুরুরুক্রমঃ॥ ঋগ্বেদ ১।৯০।৯॥ - হে সচ্চিদানন্দানন্তস্বরূপ, হে ন...

Post Top Ad

ধন্যবাদ